Class 9 History of Bangladesh And World Civilization Assignment Answer 2023

Who those are waiting to get the history of Bangladesh and world civilization subject answer. Here we bring with the assignment all question answers. So, if you want to get the assignment solution.

Then read our post from start to end. At the present time, the COVID-19 virus increases very much. That’s why the education prime minister Dr. Dipu Moni takes a decision for everyone. This year’s final exam has called off.

And they mention every class student needs to complete an assignment for a single subject. Already they publish their 7th-week assignment syllabus.cWe always try to make a smart assignment solution for all students.

If you don’t know how to write the best assignment. Then it will be a negative point for you. Cause this year your teacher will justify your assignment paper.

So, if you write the paper best from other students. Then it will help you to get a good mark. That’s why we make an assignment solution with the best teacher.

Contents

Class 9 History of Bangladesh And World Civilization Assignment 2023

Every school should share all week assignments with their student. And students need to properly study. Then they can able to give the question-answer.

This year most students don’t study properly. Just because of that the board mentions some chapters to read. So, here we mention the 4th-week assignment syllabus. You can get it from here. And start your 7th-week of study.

৬ষ্ঠ শ্রেণির সকল বিষয়ের উত্তর

৭ম শ্রেণির সকল বিষয়ের উত্তর

৮ম শ্রেণির সকল বিষয়ের উত্তর

নবম শ্রেণীর সকল বিষয়ের অ্যাসাইনমেন্ট ( সকল সপ্তাহের) 

Class 9 History of Bangladesh And World Civilization Assignment Answer 2023

History of Bangladesh And World Civilization subject is very important for class 9 students. You can get assignment all question answer from our post. Here we mention one by one answer. And we try our best to make it special. It will help you to get a better number from another student. You just need to write it on your assignment paper.

অধ্যায় ও বিষয়বস্তুর শিরােনাম

অষ্টম অধ্যায়: বাংলায় ইংরেজ শাসনের সূচনাপূর্ব

নবম অধ্যায়: ইংরেজ শাসন আমলে বাংলায় প্রতিরােধ, নবজাগরণ ও সংস্কার আন্দোলন

দশম অধ্যায়: ইংরেজ শাসন আমলে বাংলার স্বাধীকার আন্দোলন (বাংলায় সশস্ত্র বিপ্লবী আন্দোলন: ১৯১১-১৯৩১)

এ্যাসাইনমেন্ট / নির্ধারিত কাজ

ইংরেজ শাসনামলে বাংলার রাজনৈতিক পরিবর্তনের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা কর।

মূল্যায়ন নির্দেশক

১. বিষয়বস্তুর সঠিকতা

২. প্রশ্নর নির্দেশনা অনুযায়ী ধারাবাহিকভাবে উত্তরের মিল/অমিল চিহ্নিতকরণ

৩. নির্ভুলভাবে শব্দ ও বাক্য ব্যবহারের সক্ষমতা

৪. যুক্তি ও তথ্য প্রদর্শনের সক্ষমতা

৫. নিজস্ব মতামত প্রদানের সক্ষমতা

ইংরেজ শাসনামলে বাংলার রাজনৈতিক পরিবর্তনের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা করা হলো

সুপ্রাচীনকাল থেকে ভারতীয় উপমহাদেশ ছিল স্বাধীন রাজা-বাদশাহদের শাসনাধীন। ইংরেজ শাসন শুরুর পূর্বে ভারতভূমি কখনও পরাধীন ছিল না। দ্রাবিড়, আর্য,আরব, ইরানী, পাঠান, মুঘল, তুর্কি-অর্থাৎ বহিরাগত যারাই এই ভূমিতে রাজনৈতিক কারণে পা রেখেছে, তারাই একে আপন করে নিয়েছে, ভারতের আলাে মেখে এর বাতাসে মিশে গেছে।

এমনকি দিগ্বিজয়ী আলেকজান্ডার যখন ভারত আক্রমণে আসেন, তখন তার কয়েকজন সেনানায়ক এ দেশের জলবায়ু ও ধনসম্পদে মুগ্ধ হয়ে এখানেই বসতি স্থাপন করেন। এর ব্যতিক্রম হয় অর্থনৈতিক কারণে আগত ইউরােপের বিভিন্ন অঞ্চলের বণিকদের বেলায়।

ভাস্কো ডা গামার ভারত প্রবেশের জলপথ আবিষ্কারের পর পর্তুগিজ বণিকরা এদেশে একচেটিয়া বাণিজ্য শুরু করে ক্ষমতাশালী হয়ে ওঠে। ধীরে ধীরে তাদের পথ ধরে আসে ওলন্দাজ, ফরাসি ও ইংরেজরা। উঁচ হয়ে ঢােকা এই ইংরেজরা একসময় ফাল হয়ে বেরিয়ে এসে ইতিহাস গড়ে।

এককালের আশ্রিত এই বিদেশিরাই একসময় হয়ে ওঠে গােটা ভারতবর্ষের প্রভু। ১৬১৮ সালে বার্ষিক এককালীন তিন হাজার টাকার বিনিময়ে ইংরেজদের বিনা শুল্কে এদেশে বাণিজ্যের অনুমতি দানের মধ্যেই এই ট্রাজেডির বীজ নিহিত ছিল।

সম্রাট শাহজাহানের সাথে ইংরেজ দূত টমাস রাে’র করা এই চুক্তিই গঙ্গা অববাহিকায় ইংরেজদের লােলুপ দৃষ্টি হাজার ভারতীয় রুপির চেয়েও কম ছিল। এর পরের বছর রানী এলিজাবেথের কাছ থেকে অনুমতি নিয়ে ভারতের সাথে তারা বাণিজ্য শুরু করে। ১৬১২ সালে সম্রাট জাহাঙ্গীরের অনুমতিতে তৎকালীন ভারতের প্রধান সমুদ্র বন্দর সুরাটে বাণিজ্য কুঠি স্থাপন করে তারা।

সুরাটে তখন আরও অনেক ভারতীয় ব্যবসায়ী ছিলেন, যাদের একেকজনের মূলধন পুরাে ইংরেজ কোম্পানীর চেয়ে কয়েকশত গুণ বেশি ছিল। ইংরেজদের দৈন্যদশা দেখে ভারতীয় ব্যবসায়ীরা তাদের করুণার দৃষ্টিতে দেখতেন এবং তাদের মােটেও গুরুত্ববহ মনে করতেন না। এই গুরুত্বহীন, করুণার পাত্র, নামমাত্র মূলধন নিয়ে ব্যবসা করতে আসা ইংরেজগণ একদা পুরাে উপমহাদেশের শাসনক্ষমতা দখল করে নিল।

১৭৫৭ সালের ২৩ জুন পলাশীর প্রহসনমূলক যুদ্ধের মধ্যে দিয়ে পুরাে ভারতবর্ষে নিজেদের রাজত্ব কায়েম করে ইংরেজরা। তারা প্রলুব্ধ হয়েছিল শুধুমাত্র এদেশের সম্পদ দ্বারা। আর তাই সুদীর্ঘকালের শাসনামলে ভারতবর্ষের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে দিয়ে যায় তারা।

পলাশীর যুদ্ধের পর মুর্শিদাবাদে রাজকোষ ও রাজপ্রাসাদ লুণ্ঠিত হয়, সরকার দেউলিয়া হয়ে পড়ে। হিন্দু জমিদার ও চাকলাদারদের অর্থে তখন সরকার পরিচালিত হতাে। গদি লাভের জন্য ইংরেজদের দাবি অনুযায়ী ঘুষ সংগ্রহ করার জন্য মীর জাফর ও মীর কাসিম রাজস্ব বাড়িয়ে দেন। নবাবের এসব রাজস্ব বৃদ্ধির অজুহাতে জমিদাররা প্রান্তিক মুসলিম প্রজা ও রায়তদের উপর বহুগুণে খাজনা বাড়িয়ে দেয়। দেশব্যাপী শুরু হয় অরাজকতা। কৃষি, শিল্প ও বাণিজ্যে দেখা দেয় অস্থিতিশীল অবস্থা।

একইসাথে, বৈদেশিক বাণিজ্যের ক্ষেত্রে অন্য বিদেশি বণিকদের বাংলা ছাড়া করে ইংরেজরা রেশম, মসলিন, সুতি কাপড়, চিনি, চাল,আফিম, সল্টপিটার প্রভৃতি পণ্য রপ্তানীর ক্ষেত্রে একাধিপত্য প্রতিষ্ঠা করে। বাজার কুক্ষিগত করে এরা এসব পণ্যের মূল্য অস্বাভাবিক রকম নামিয়ে দেয়।

ব্যবসায় ইংরেজদের সবচেয়ে বড় চারণক্ষেত্র ছিল আমাদের বঙ্গভূমি। সে সময় বাংলা থেকে কৃষিজ ও প্রাণিজ পণ্য বাদে শুধু মসলিন, মােটা সুতি বস্ত্র, রেশম ও রেশমী বস্ত্র ইউরােপের বিভিন্ন অঞ্চলে রপ্তানী করেই বছরে দশ-বারাে হাজার কোটি টাকা আয় হতাে। নারী, পুরুষ, বৃদ্ধ, কিশাের মিলিয়ে প্রায় ২৫ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান হতাে এই বস্ত্রখাতে।

এছাড়া ইউরােপে সন্টপিটার, ইস্ট ইন্ডিজে চাল, চীন ও জাপানে আফিম, আরব, ইরাক ও ইরানে লাল চিনি, মধ্যপ্রাচ্য ও স্বাভাবিক উৎপাদন হার কমে এলে ইংরেজরা হিন্দু জমিদার ও প্রশাসনিক কর্মচারীদের উৎপীড়ন ও প্রভাবকে কাজে লাগিয়ে হিন্দু গােমস্তা, দালাল ও ফড়িয়াদের দ্বারা গ্রামে-গঞ্জে আড়ৎ-গদি প্রতিষ্ঠা করায়। ও অত্যাচারের-নিপীড়নের মাধ্যমে উৎপাদন চালাতে বাধ্য করে। এরা থানার দারােগা, পরগণার শিকদার ও পাইক নামিয়ে বলপূর্বক দাদন দিতে বাধ্য করতাে এবং চাবুক মেরে কম মূল্যে কাপড়, লবণ ও অন্যান্য দ্রব্যসামগ্রী বিক্রি করতে বাধ্য করতাে।

অত্যাচারের মাত্রাতিরিক্ততায় তাঁতীরা তাদের হাতের বৃদ্ধাঙ্গুল কেটে ফেলে। মধ্যাঞ্চলের চাষীরা আসামের অরণ্যের দিকে পালিয়ে যায়। এভাবে বিশ্বঅর্থনীতির অবাধ ও প্রতিযােগিতামুখর একটি উৎপাদন ক্ষেত্রকে ইংরেজরা এক দাসত্বপ্রথামূলক নারকীয় যজ্ঞে পরিণত করে।

Conclusion

If you think the post is useful. Then don’t forget to share with everyone. Cause everyone wants to get the assignment answer. And if you want to get all classes assignment answer. Then visit our website. Here we mention all subject solutions.

Read More

Class 6 Assignment Answer 2023

Class 7 Assignment Answer 2023

Class 8 Bangla Assignment Answer 2023

Class 8 Assignment Answer 2023

নবম (৯ম) শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *